কেন্দ্রের চালু করা অসমের ‘ডিটেনশন ক্যাম্প’-এ গত এক বছরে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে৷ এ কথা মঙ্গলবার সংসদে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। ‘বিদেশি’ হিসাবে চিহ্নিত করার পর তাঁদের ‘ডিটেনশন ক্যাম্প’-এ রাখা হয়েছিল।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জি কিষান রেড্ডি সংসদে জানান, অসমের সব মিলিয়ে ৬টি ডিটেনশন ক্যাম্পে ৩,৩৩১ জনকে রাখা হয়েছে। আরও ৩ হাজার জনকে রাখার মতো শিবির তৈরির কাজ চলছে। তিনি বলেন, “গত এক বছরে শিবিরে থাকা ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন হাসপাতালে। বিদেশি হিসাবে চিহ্নিত ওই ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে গত ১ মার্চ, ২০১৯ থেকে ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০-এর মধ্যে”।
আইন অনুসারেই বিদেশি বা দোষী সাব্যস্ত বিদেশিদের ডিটেনশন সেন্টারে রাখা হয়। অসমে যে ৬ টি ডিটেনশন সেন্টার রয়েছে সেগুলির সম্মিলিত ধারণক্ষমতা ৩,৩৩১ জন। ডিটেনশন সেন্টারগুলি রয়েছে, তেজপুর (ধারণক্ষমতা- ৭৯৭ জন),
শিলচর (৪৭৯),
ডিব্রুগড় (৬৮০ জন), জোড়হাট (৬৭০), কোকরাঝাড় (৩৩৫) এবং গোয়ালপাড়ায় (৩৭০ জন)।
একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী দাবি করেছেন, অসমে NRC-র কোনো আটক-শিবির নেই। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন বা National Human Rights Commission-এর সদস্যরা ওই শিবিরগুলিতে পরিদর্শন করেছেন। সেখানে আটক ব্যক্তিদের সঙ্গে কথাও বলেছেন NHRC-র প্রতিনিধিরা।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.