যারা কেন্দ্রীয় সরকারের বদনাম করার চেষ্টা করছিল, তারাই এসব দাঙ্গা করে সরকারের ভাব মূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে। আর নির্দিষ্ট একটি সম্প্রদায় কে সামনে রেখে অশান্তি আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে বেশ কিছু রাজনৈতিক দলগুলি। তাই ঘরের থেকে সাধারণ রমণীদের টেনে এনে দাঙ্গার মাঠে নামানো হচ্ছে। বোরখা পড়ে মহিলারা ইট ছুড়তে এই ছবি ইতিমধ্যেই ধরা পড়েছে।
দাঙ্গা থামাতে পুলিশ সক্রিয় হলেই সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলি সেই নিয়ে প্রশ্ন করতে থাকে এদিকে। এদিকে পুলিশ লাঠিচার্জ না করলেও কেন তা করা হচ্ছে না সে নিয়োগ প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। কিছুদিন আগেই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পুলিশ লাঠিচার্জ করে ছিল বলেই হয়েছিল সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলি। কিন্তু তারপরে দেখা গিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কেন সমস্ত দেশই শান্ত ছিল। এর কোনো প্রভাব পড়েনি।
শাহীনবাগ আন্দোলনকারীরা কলকাতায় আসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শাহিনবাগ কলকাতা কেন বিরিয়ানি খেতে পেলেই এরা যেকোন জায়গায় চলে যেতে পারে। আসল উদ্দেশ্য দাঙ্গা করার। কারণ সত্যিই যদি সহমর্মিতা থাকতো তাহলে ভেঙে যাওয়া মন্দির রক্ষা না করে, মন্দির যাতে না ভাঙতো সেই চেষ্টাই তারা করত। কিন্তু তা না করে মন্দির ভেঙে দেওয়ার পর এখন নাটক করছে।
অমিত শাহের শহিদ মিনারে সভা প্রসঙ্গে বলেন, পুলিশের তরফ থেকে কোনো লিখিত অনুমতি দেওয়া হয়নি। বরাবরের মতো মৌখিক অনুমতি দেওয়া হয়েছে।





























































































































