থাইল্যান্ডে সামরিক ঘাঁটি ও শপিং মলে বেপরোয়া বন্দুকবাজের হানা। নিহত অন্তত ২২। আহত আরও ৩৩। পরে, নিরাপত্তারক্ষীর গুলিতে মারা যায় ওই হামলাকারী।জানা গিয়েছে, শনিবার এক সশস্ত্র সেনা জওয়ান আচমকা সামরিক ঘাঁটি ও পরে একটি শপিং মলে এলোপাথারি গুলিবর্ষণ শুরু করে। ওই হামলার কাণ্ড সে ফেসবুকে ‘লাইভ’ ভিডিয়ো-ও করে।
রবিবার সকালে দীর্ঘ গুলি বিনিময়ের পর ওই বন্দুকবাজকে মেরে ফেল নিরাপত্তাবাহিনী। শপিং মলে গুলিবর্ষণের পর সেখানেই সে আত্মগোপন করেছিল। তাকে খুঁজতে গোটা জায়গা ঘিরে ফেলে তল্লাশি-অভিযান চালানো হয়। নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে হামলাকারীর গুলি বিনিময় শুরু হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাকে গুলি করে মেরে ফেলা হয়।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, এক যুবক সামরিক পোশাকে দোকানের সামনে দিয়ে যাচ্ছে। তার হাতে একটা বড় বন্দুক রয়েছে।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই জওয়ান গুলি করা শুরু করতেই, চারদিকে ধুন্ধুমার বেঁধে যায়। শপিং মলে যাঁরা এসেছিলেন, প্রাণ বাঁচাতে তাঁরা দৌড়াদৌড়ি শুরু করে দেন। কেউ আশ্রয় নেন রেস্তোরাঁর হেঁসেলে, তো কেউ কাউন্টারের পিছনে। প্রাণ বাঁচাতে অনেকে নিজেদের ফোন সাইলেন্ট মোড-এ করে রাখেন।
এই ঘটনায় নাখন রাচাসিমা শহর সহ গোটা দেশে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়। কেন ওই জওয়ান আচমকা এমন কাণ্ড ঘটিয়ে বসলেন, তার কোনও সদুত্তর নেই সেনার কাছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় আততায়ীর লাইভ ভিডিও ভাইরাল হয়ে ছড়িয়ে পড়ে। কর্পোরাল সার্জেন্ট জক্রপন্থ থোম্মার সঙ্গে প্রায় এক-ঘণ্টা গুলি বিনিময় হয়। বাহিনী লক্ষ্য করে প্রথমে গুলি চালায় আততায়ী। এক অফিসার নিহত হন। আহত হন আরও ২ জনষ। পাল্টা গুলি চালিয়ে তাকে মেরে ফেলে বাহিনী।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.