অযোধ্যায় রাম মন্দির গঠন দেখভালের জন্য রামমন্দির ট্রাস্টের ঘোষনা বুধবারই করেছেন প্রধানমন্ত্রী৷ জানা গিয়েছে, এই ট্রাস্টে ১৫ জন সদস্য থাকবেন। যাঁদের মধ্যে ৯ জন হবেন স্থায়ী এবং ৬ জনকে মনোনীত করা হবে। এর মধ্যে একজন সদস্য আবশ্যিকভাবেই হবেন দলিত সম্প্রদায়ের৷
বিশিষ্ট আইনজীবী কে পরাশরণ এই ট্রাস্টের চেয়ারম্যান হচ্ছেন৷ পরাশরণের দিল্লির গ্রেটার কৈলাসের বাড়ি থেকে এই ট্রাস্টের কাজ আপাতত চলবে বলেও জানা গিয়েছে। প্রায় ৯০ বছরের এই আইনজীবী অযোধ্যা মামলায় মন্দির পক্ষের অন্যতম আইনজীবী হিসাবে লডা়ই করেছেন। ট্রাস্টের চেয়ারম্যান কে পরাশরণ হওয়ার পাশাপাশি আহ্বায়ক হচ্ছে অযোধ্যার জেলাশাসক অনুজ কুমার ঝা। অন্য ৭ স্থায়ী সদস্য হলেন, শঙ্করাচার্য বাসুদেবানন্দ মহারাজ, পরমানন্দজি মহারাজা হরিদ্বার, স্বামী গোবিন্দগিরিজি পুনে, বিমলেন্দ্র মোহন প্রতাপ মিশ্র, ড. অনিল মিশ্র হোমিওপ্যাথিক অযোধ্যা, ড. কমলেশ্বর চাউপল পটনা এবং মহান্ত ধীনেন্দ্র দাস নির্মোহী আখড়া। মনোনীত সদস্যদের ঠিক করবে ট্রাস্টি বোর্ড।
জানা গিয়েছে, মোদি সরকার এই রাম মন্দির নির্মাণ ও রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্রেকে অর্থ অনুদান হিসাবে দিচ্ছে ১ টাকা। এই টাকা নামমাত্র হিসাবে দেওয়া হয়েছে। নগদে এই দান করা হয়েছে বলে খবর। ট্রাস্টকে এই টাকা দিয়ে অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মানের কাজ শুরু করার কথা বলা হয়েছে। আনুষ্ঠানিকতার জন্যই এই অর্থ প্রদান করা হয়েছে৷
শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টকে একাধিক কাজ করতে হবে৷ তার মধ্যে রয়েছে,
১) ভগবান রামের মন্দির তৈরি করা৷
২) মন্দির তৈরি করতে সব ধরনের বাধা দূর করা৷
৩) রামমন্দির কমপ্লেক্সে পার্কিং-লট তৈরি করা৷
৪) পুণ্যার্থীদের জন্য সব ধরনের সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করা৷
৫) রামমন্দির কমপ্লেক্সে গরুর জন্য আশ্রয়স্থল নির্মান করা৷
৬) শ্রীরাম সম্পর্কিত মিউজিয়াম তৈরি করা৷































































































































