টানা গা ঢাকা দিয়েও লাভ হলো না। পুলিশি জালে ধরা পড়লেন মালদহের গঙ্গারামপুরে শিক্ষক নিগ্রহে অভিযুক্ত তৃণমূল উপপ্রধান অমল সরকার। এদিনই তাকে গঙ্গারপুর মহকুমা আদালতে তোলা হলে পুলিশি হেফাজত হয়। ঘটনায় জড়িত বাকিদের তল্লাশি চলছে।
শুক্রবার শিক্ষিকা স্মৃতিকণা দাসের জমিতে রাস্তা তৈরি করা শুরু করা হয় অমলের নির্দেশে। বাধা দিলে অমলের সঙ্গীরা শিক্ষিকাকে রড দিয়ে মারে। এরপর হাত-পা দড়ি দিয়ে বেঁধে টেনে নিয়ে যায় রাস্তা ধরে। এরপর একটি ঘরে আটকে রাখে। মারা হয় ভাই ও তার স্ত্রীকেও। ভাইয়ের স্ত্রী সোমাকেও দড়ি দিয়ে বেঁধে মারা হয়। গ্রামের লোকেরাই উদ্ধার করে স্মৃতিকণাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। রবিবার হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর আতঙ্কের প্রহর শুরু হয় স্মৃতিকণার। ডায়েরি করেন অমল ও তৃণমূলের পাঁচ নেতার বিরুদ্ধে। বরখাস্ত হয় অমল। দুজন গ্রেফতার হয়। আর, আজ ধরা পড়ল ঘটনার আসল পাণ্ডা। বিজেপি স্মৃতিকণাকে নিজেদের কর্মী দাবি করে ঘটনার ভিডিও রাষ্ট্রপতির কাছেও পাঠায়।





























































































































