CAA বা নাগরিকত্ব আইনের বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে একাধিক বিরোধী দল, গণ সংগঠন, নাগরিক সংগঠন ও বিভিন্ন ব্যক্তির পক্ষ থেকে সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন জমা পড়েছে। আবেদনকারীদের মূল বক্তব্য, এই আইন সংবিধানবিরোধী, তাই তা খারিজ করা হোক। এদিকে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের হলেও মামলাকারী দল ও সংগঠনগুলির পক্ষ থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিক্ষোভ-ধরনা-প্রতিবাদ ও হিংসাত্মক আন্দোলন অব্যাহত। আইনের প্রতিবাদের নামে হিংসাশ্রয়ী কার্যকলাপে যে সর্বোচ্চ আদালতও অসন্তুষ্ট তা সর্বোচ্চ আদালতের এক মন্তব্যেই স্পষ্ট হয়েছে। বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দিয়েছে, হিংসা-অশান্তি বন্ধ না হলে এই বিষয়ে শুনানি হবে না। প্রধান বিচারপতি শরদ অরবিন্দ বোবদে, বিচারপতি বি আর গাভাই ও বিচারপতি সূর্যকান্তের বেঞ্চ বলেছে, যখনই হিংসা-অশান্তি বন্ধ হবে, তখনই আমরা মামলাটি শুনব।
এদিন আইনজীবী বিনীত ধান্ডা এক পিটিশনে আবেদন জানিয়েছেন, CAA সাংবিধানিক ঘোষণা করে সব রাজ্যকে আইন প্রয়োগের নির্দেশ দিক সুপ্রিম কোর্ট। তখনই প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ হিংসা বন্ধের কথা বলে। একইসঙ্গে প্রধান বিচারপতি বোবদে মন্তব্য করেন, এই প্রথম কেউ কোর্টের কাছে নাগরিকত্ব আইনকে সাংবিধানিক বলার দাবি নিয়ে এল। তবে কোনও আইন সাংবিধানিক ঘোষণা করা আদালতের কাজ নয়, আমরা শুধু তার বৈধতাই খতিয়ে দেখব।
আরও পড়ুন-নীতি আয়োগের রিপোর্টে অস্বস্তিতে কেন্দ্র, কী উঠে এসেছে সমীক্ষায়?





























































































































