নোবেলজয়ী মালালা ইউসুফাজিকেই দশকের জনপ্রিয় তরুণী বলল রাষ্ট্রসংঘ। মূলত মহিলা শিক্ষা প্রসারে তার ভূমিকার জন্যই এই স্বীকৃতি দিয়েছে রাষ্ট্রসংঘ।
পাকিস্তানের থাকাকালীন ১৩বছর বয়সে জঙ্গিদের গুলিতে ছারখার করেছিল মালালার শরীর। কেন সে স্কুলে যায়? সেই অপরাধেই তাকে গুলি করা হয়। তারপর প্রায় টানা দেড় মাস ধরে জীবনযুদ্ধ চলে মালালার। শেষ পর্যন্ত অসমসাহসীর জয় হয়। শুরু হয় তার পড়াশোনা এবং পথ চলতে চলতে নোবেল শান্তি পুরস্কার। ৯ বছর পেরিয়ে এখন তরুণী ২২। রাষ্ট্রসঙ্ঘের শান্তির দূত। প্যালেস্টাইন থেকে শুরু করে ইজরায়েল, পাকিস্তান কিংবা নারী শিক্ষা সব বিষয়েই মালালা কঠিন-কঠোর যুক্তিতে প্রতিবাদ জানান। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা তুলে নেওয়ার পরেও স্পষ্ট ভাষায় নোবেলজয়ী তরুণী বলেছিলেন, কাশ্মীরকে বন্দুকের ডগায় রেখে সম্ভন নয় স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনা। লঙ্ঘিত হচ্ছে মানবাধিকার।





























































































































