দীর্ঘ টালবাহানা ও নাটকের পর মিল্লি আল আমিন কলেজের অধ্যাপিকা পদ থেকে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের ইস্তফা গ্রহণের খবর মঙ্গলবারই মিলেছিল।
তারপর তোপ দেগেছেন শোভন চট্টোপাধ্যায়ের বান্ধবী।
তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেছেন,” আমিই তো পদত্যাগ করেছিলাম। সেটা যে গ্রহণ করা হচ্ছে, সেটুকু অন্তত জানানো যেত। শেষটা অন্তত সম্মানের সঙ্গে হলে ভালো হত।”
জানা গেছে, কলেজের পরিচালন সমিতির সম্পাদক মহম্মদ জাহাঙ্গিরের সই করা বৈশাখীকে রিলিজ করার একটি চিঠি আরেক অধ্যাপিকা পারভিন কাউরকে দেওয়া হয়। তাঁকেই কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ করা হয়েছে।
বৈশাখী মিডিয়াতে বলেছেন,” একটু ডিসেন্সিও দেখানো হল না।আমাকে কোনোভাবে শাস্তি দেওয়া বাকি রইল না। তবে এখন আমি মুক্ত। প্রতিবার অন্যের মুখ থেকে শুনতে হয়। এবারও তাই হল। এটাও যন্ত্রণাদায়ক।”
আপনি কি শিক্ষামন্ত্রীকে জানাবেন? বৈশাখীর জবাব:” ওঁর সম্মতি ছাড়া এসব সম্ভব না। তবে আমাকে অবাক করেছে বিশাখা গাইডলাইনের এত বড় উল্লঙ্ঘন। যাঁর বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ রয়েছে, তাঁকে একটি মহিলা কলেজের গভর্নিং বডির সেক্রেটারি বানিয়ে দিয়ে আমাকে সরানো হল, আমি চাকরির শেষেও এর বিরুদ্ধে আমার প্রতিবাদ রাখছি।”