ফের অস্বাভাবিক মৃত্যু ছাত্রের। পরিবারের অভিযোগ,
পরীক্ষায় বসতে না পেরেই আত্মহত্যা করেছে চন্দন জোয়ারদার নামে নবম শ্রেণির ওই ছাত্র। কারণ, পরীক্ষার বসার জন্য প্রয়োজনীয় টাকা ছিল না তার। ছিল না নির্দিষ্ট উপস্থিতির হারও। পরিবার সূত্রে খবর, শনিবার রাতে ‘বিষ’ খায় চন্দন। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাকে আরজিকর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রবিবার, সকালে সেখানেই মৃত্যু হয় চন্দনের।
হাবড়ার বাসিন্দা চন্দন টাকার সমস্যার কারণে পরীক্ষায় বসতে পারেনি বলেই অভিযোগ পরিবারের। ফর্ম ফিলআপ করতে যে, ৪০০ টাকা লাগে, ছিল না তার। একইসঙ্গে পরীক্ষায় বসার জন্য প্রয়োজনীয় উপস্থিতিও ওই ছাত্রের ছিল না। জমা দিতে পারেনি ৪টে প্রজেক্ট রিপোর্ট। এইসব কারণেই চন্দনকে পরীক্ষায় বসার অনুমতি দেয়নি হাবড়ার খাড়ো কেএমআর ইনস্টিটিউশন স্কুল কর্তৃপক্ষ।
পরিবারিক কারণে রোজগার করতে হত চন্দনকে। ফলে স্কুলে নিয়মিত যেত পারত না সে। পরিবারের দাবি, পরীক্ষায় বসতে পারবে না জেনে মুষড়ে পড়ে চন্দন। এরপরেই আত্মহননের রাস্তা বেছে নেয় সে। চন্দনের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।





























































































































