মাত্র তিন আসনে ভোট হলেও এই উপনির্বাচন কার্যত অ্যাসিড-টেস্ট প্রশান্ত কিশোরের। তাই খুঁটিনাটি সব বিষয়ে নিজেই তদারকি করছেন এই ভোট-বিশেষজ্ঞ। তিন আসন নিয়ে যথেষ্টই সিরিয়াস প্রশান্ত কিশোর।
একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে চলতি নভেম্বরের 25 তারিখ রাজ্যের খড়গপুর-সদর, কালিয়াগঞ্জ এবং করিমপুর, এই তিনটি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন৷ এই তিন কেন্দ্রের প্রথম দু’টি তৃণমূলের হারা আসন, করিমপুর কেন্দ্রটি ছিলো তৃণমূলের দখলে। গত লোকসভা নির্বাচনে 18 আসনে হারার পর তৃণমূল প্রশান্ত কিশোরকে রণকৌশল তৈরির জন্য নিয়োগ করেছে। এই তিন বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনেই তার প্রথম পরীক্ষা৷
আরও পড়ুন – ভারতের ১২১ জনের হোয়াটসঅ্যাপে আড়ি পেতে ছিল ইজরায়েলি সংস্থা!
সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই তিন প্রার্থীর জন্য আলাদা আলাদা রণনীতি সাজিয়েছে প্রশান্ত কিশোর বা পিকে’র সংস্থা৷ এই পিকে’র পরামর্শেই ‘হারানো জমি’ উদ্ধারে তৃণমূল-সুপ্রিমো পুরোনো এবং দলের স্থানীয় নেতাদের ওপরই আস্থা রেখেছেন৷ উপনির্বাচনের ময়দানে লড়াই করতে এবার কোমর বেঁধেই নেমেছে পিকের সংস্থা৷ জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই তিন কেন্দ্রে প্রথম দফা সমীক্ষা সেরে ফেলেছে পিকের সংস্থা। প্রার্থীরা কী ভাবে প্রচার চালাবেন তার রূপরেখায় নিবিড় জনসংযোগকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। বড় সমাবেশের থেকে ছোট ছোট সভা করতে বলা হয়েছে। প্রচার, মিটিং, মিছিল সব কর্মসূচির ছবি ও বিস্তারিত রিপোর্ট পাঠাতে হবে পিকের সংস্থা ‘আই- প্যাক’-এর দফতরেহ কোন কেন্দ্রের কোথায় গলদ রয়েছে তা দেখার দায়িত্ব পিকে’র সংস্থার।
আরও পড়ুন – যত কান্ড তাজমহলে, হঠাৎ হিসহিস শব্দে আতঙ্ক





























































































































