ব্রেক্সিট হওয়ার পথে একধাপ এগোল ব্রিটেন। প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন জানালেন, তাঁরা দারুন একটা চুক্তি পেয়েছেন। আর ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট জঁ ইউঙ্কা বললেন, ইচ্ছে থাকলেই চুক্তি হবেই। তবে ৪০ ঘন্টা আগেও পরিস্থিতি বরিসের অনুকূলে ছিল না। ইউরোপীয় কমিশনের সঙ্গে রাতভর আলোচনা ও দর কষাকষির পর বরিস নিজেদের দাবির কাছাকাছি অনেকটাই পৌঁছে যান। ইউনিয়ানও তা মেনে নেয়। ইউঙ্কা ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে ব্রিটেনের মসৃণভাবে বেরিয়ে যাওয়া নিশ্চিত করতে পরবর্তী পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
আজ, শুক্রবার ব্রাসেলসে শুরু ব্রেক্সিট নিয়ে দুদিনের সম্মেলন। আর তার আগে এই সমঝোতায় স্বস্তি দু’পক্ষেরই। চুক্তি পেশ হবে ইউরোপীয় ও ব্রিটেনের পার্লামেন্টে। আলোচনার পর ভোটাভুটি। কাল, শনিবার ব্রিটেনের পার্লামেন্টে পেশ হবে বরিসের চুক্তি। এখন দেখার বিষয় বরিস ভোটে উৎরে যান কিনা। পার্লামেন্টে পাস করাতে দরকার ৩২০ ভোট। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী টেরেসা মেকে ভোট দেননি দলের ২৮ এমপি। এবার সেটা মিলবে। এছাড়া আশা করা হচ্ছে মিলবে নর্দান আয়ারল্যান্ডের ১০টি ভোট, লেবার পার্টির ২১টি ভোট, নির্দলদের ৫টি ভোট, লিবারাল ডেমোক্র্যাটদের ২টি ভোট। অর্থাৎ কানের পাশ দিয়ে ৩২৫টি ভোট ঢুকবে বরিসের ঝুলিতে। সংখ্যা নিয়ে জনসন তাই বলেছেন, অঙ্ক কষা হয়ে গিয়েছে। ব্রেক্সিট হচ্ছেই।ব্রিটেনও অধীর অপেক্ষায়।
আরও পড়ুন – প্রাচীন গ্রিক পদ্ধতি মেনে বিশ্ব সুন্দরী বেলা




























































































































