জিয়াগঞ্জে সপরিবারে শিক্ষক হত্যাকাণ্ডের দশদিন পরে ঘটনাস্থলে গেল ফরেনসিক দল। শুক্রবার, সকালে কলকাতা থেকে একটি দল যায় জিয়াগঞ্জে বন্ধুপ্রকাশ পালের বাড়িতে। ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে যেখানে ৮ অক্টোবর, দশমীর দিন হত্যাকাণ্ড ঘটে এবং তারপরেই পুলিশের তদন্ত শুরু হয়। প্রশ্ন উঠছে, যখন প্রথম থেকেই খুনের তত্ত্ব স্পষ্ট ছিল, তখন ফরেনসিক দল জেতে এত দেরি হল কেন? এত পরে গিয়ে তদন্তকারীরা ঘটনাস্থল থেকে সত্যিই কি সঠিক নমুনা পাবেন?
এদিকে, বৃহস্পতিবার বন্ধুপ্রকাশ পাল এবং বিউটি পালের পরিবারকে থানায় ডেকে উৎপল বেহেরাই যে ৩ জনকে খুন করেছে তা বোঝানোর চেষ্টা করে পুলিশ। সাগরদিঘি থানায় দুই পরিবারের আত্মীয়দের ডেকে পাঠানো হয়েছিল। হাজির ছিলেন মুর্শিদাবাদের পুলিশ সুপার মুকেশ কুমার। সেখানেই সব ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করে পুলিশ। তদন্তে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বন্ধুপ্রকাশের মা মায়া পাল। বিউটি-র ভাই সাক্ষীগোপাল মণ্ডলও পুলিশি তদন্তে খুশি। তবে এই খুনের পিছনে আরও কেউ জড়িত আছে বলে সন্দেহ পরিবারের সদস্যদের।
আরও পড়ুন – বন্ধুপ্রকাশের মা বললেন, খুনের পিছনে আরও কেউ





























































































































