জিয়াগঞ্জে সপরিবার শিক্ষক খুন নিয়ে বিজেপি সুর চড়ানোর আগেই রাজনৈতিক মহল মনে করিয়ে দিচ্ছে ফরওয়ার্ড ব্লকের সেই হাল।
কলকাতার এমএলএ হস্টেলে খুন হয়েছিলেন ফব বিধায়ক রমজান আলি। বাড়ি উত্তর দিনাজপুরে। এনিয়ে ফব নেতারা উঁচিয়ে খেলেন। সিপিএমকে ইঙ্গিত করতেও কেউ বাদ রাখে নি। খুনটিকে রাজনৈতিক হত্যাকান্ড বলা হয়। কংগ্রেস বাংলা বনধও ডাকে। কিন্তু শেষে দেখা যায় এটি পরকীয়ার পরিণাম। ধরা পড়েন বিধায়কের স্ত্রী তালাত সুলতানা ও সচিব বলে পরিচিত ব্যক্তি। তাঁদের মধ্যে সম্পর্ক ছিল। দুজনেই এখনও জেলে। এরপর ফরওয়ার্ড ব্লক খুব অস্বস্তিতে পড়ে যায়।
এখন জিয়াগঞ্জ নিয়েও তাই সাবধানে পা ফেলতে চান রাজনৈতিক মহলের একাংশ। তাঁরা আগে দেখে নিতে চান এই নৃশংস খুনেও ব্যক্তিগত কোনো সমীকরণ জড়িত কিনা। সম্পত্তি না সম্পর্ক? যদি তা না হয় তখন সুর চড়ানো যেতে পারে বলে এদের বক্তব্য।
আরও পড়ুন-জিয়াগঞ্জ খুন নিয়ে অবশেষে মুখ খুলে কী বললেন অপর্ণা সেন?





























































































































