বাবুলের দয়ায় এখন বাঁচতে হচ্ছে বহিরাগত বিপ্লবীকে

0
5

ঘটনার দিনও ঠান্ডা মাথায় বিপ্লবীদের দশ গোল দিয়েছিলেন বাবুল। নিজের দেহরক্ষীদের সক্রিয় হতে দেন নি। গায়ে হাত দেওয়া বেয়াদপদের কোর্টে বল রেখে দিনভর প্রচার নিয়েছেন। পরিণত রাজনীতিবিদের পরিচয় দিয়েছেন ঠান্ডা মাথায়।

এখন আবার অতিবিপ্লবীদের দশ গোল দিলেন।

সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের যে ছাত্রটি যাদবপুরে গিয়ে বাবুলের চুল টেনেছিল, পরিচয় ফাঁস হতেই কান্নাকাটি শুরু। ছেলেটি নিজে এখন ব্যাকফুটে গিয়ে কুযুক্তি দিচ্ছে। ছেলের মা হাত জোড় করে বাবুলকে বলছেন ক্ষমা করে দিতে। পুলিশি মামলা হলে ক্ষতি হবে।

বাবুল চাইলে পুলিশকে বলতে পারতেন। বলেন নি। উল্টে অসহায় মাকে জানালেন, যান ক্ষমা করে দিলাম।

এতে বাবুলের ইমেজ বাড়ল।
আর বহিরাগত অতিপাকা অতিবাম ছানাটির গালে একটি অদৃশ্য চপেটাঘাত হল। তারা যে কত অসার, অসভ্য, সেটা আবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন বাবুল। যে ছেলের অতিপাকামির জন্য মাকে করজোড়ে ক্ষমা চাইতে হয়, সেই ক্ষমায় সাড়া দিয়ে বাবুল নিজের উচ্চতাই বাড়ালেন।

আরও পড়ুন-“চিন্তা করবেন না মাসিমা, ক্ষতি হবে না আপনার ছেলের”, ট্যুইটে জানালেন বাবুল