নারদ তদন্তে বুধবার সিবিআই দপ্তরে গেছেন শোভন-বৈশাখী।
তারপরেই যথারীতি চর্চা বৈশাখীর উপস্থিতি ও সাজসজ্জা নিয়ে।
এটা ঠিক যে কে কার সঙ্গে কোথায় যাবেন, সেটা তাঁদের ব্যক্তিগত বিষয়। কে কতটা সাজবেন, সেটাও কারুর নিজস্ব স্বাধীনতা।
তবু, দু একটি প্রশ্ন স্বাভাবিকভাবেই উঠছে:
1) তদন্তের তলবে সাড়া দিয়ে সিবিআই অফিসে গেছেন শোভন। সেখানে বৈশাখী কেন? কী তাঁর কাজ?
2) সিবিআই দপ্তরটি কি বিয়েবাড়ির সাজসজ্জার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ? সব কিছুর একটা মানানসই দিক আছে তো!
একাধিক মহলের বক্তব্য, বৈশাখী তাঁর যা যা ইচ্ছে, করতেই পারেন। কিন্তু এইসব উপস্থিতিতে শোভনের রাজনৈতিক অস্তিত্বের ক্ষতি হচ্ছে। তবে একটি সূত্রের বক্তব্য, বৈশাখীর উপস্থিতিতে যদি শোভনের মানসিক শক্তির বৃদ্ধি ঘটে, তাহলে সঙ্গে তিনি বিশেষ বন্ধুকে রাখতেই পারেন।































































































































